টোটিপোটেন্সি :- একটি কোশের যে কোনো কোশে(অমরা বা placenta সহ) পরিনত হওয়ার ক্ষমতা কে টোটিপোটেন্সি বলা হয়। অর্থাৎ এই কোশ থেকে সম্পূর্ণ জীব সৃষ্টির ক্ষমতা থাকে।
উদাহরণ- জাইগোট। জাইগোটের সম্পূর্ণ জীব সৃষ্টির ক্ষমতা থাকে।
প্লুরিপোটেন্সি:- একটি কোশের যে কোনো কোশে(অমরা বা placenta ছাড়া) পরিনত হওয়ার ক্ষমতা কে প্লুরিপোটেন্সি বলা হয়।
উদাহরণ:-ব্ল্যাস্টোসিস্টের ইনার মাস অফ সেল(IMC) থেকে তিন ধরনের ভ্রুনজ স্তর তৈরি হয় (এক্টোডার্ম, এন্ডোডার্ম, মেসোডার্ম) যা থেকে প্রায় সমস্ত ধরনের অঙ্গ গঠিত হয় কিন্তু অমরা গঠিত হয় না।
মাল্টিপোটেন্ট :- একটি কোশ থেকে যখন অনেক ধরনের কোন তৈরি হয় তখন তাকে মাল্টিপোটেন্ট কোন বলে।
উদাহরণ:- এক্টোডার্ম, এন্ডোডার্ম, মেসোডার্ম ।
এক্টোডার্ম- থেকে অনেক ধরনের কোশ যেমন মস্তিষ্ক, স্নায়ু, এপিডার্মিস ইত্যাদি কোশ তৈরি হয়।
এন্ডোডার্ম থেকে- যকৃত, অন্ত্র,ফুসফুস, অগ্ন্যাশয় ইত্যাদি কোশ তৈরি হয়।
মেসোডার্ম থেকে- পেশি,রক্ত, নোটোকর্ড ইত্যাদি অঙ্গ তৈরী হয়।
ইউনিপোটেন্ট:- একটি কোশ থেকে যখন একই ধরনের কোন তৈরি হয় তখন তাকে ইউনিপোটেন্ট কোশ বলে।
উদাহরণ:- মস্তিষ্ক কোশ থেকে শুধুমাত্র মস্তিষ্ক কোশই তৈরি হয় অন্য কোশ তৈরি হয় না।
0 Comments