● Zoospore(জুস্পোর) : সঞ্চালনশীল ফ্লাজেলাযুক্ত অযৌন রেনুকে চল রেনু বলে। এই ধরনের কিছু সময় জলে সাঁতার কাটার পর নিশ্চল হয়ে যায় ও ফ্লাজেলা অদৃশ্য হয়, পরবর্তী পর্যায়ে অঙ্কুরিত হয়ে উদ্ভিদ সৃষ্টি করে।
উদাহরণ- ক্ল্যামাইডোমোনাস, ভলভক্স শৈবাল, Synchitrium ছত্রাক ইত্যাদি
চল রেণুতে দুই ধরনের ফ্লাজেলা দেখা যায়
☆ হুইপল্যাস ফ্ল্যাজেলা(whiplash flagella):- এই ধরনের ফ্লাজেলা মসৃণ প্রকৃতির হয়। যেমন- ক্ল্যামাইডোমোনাস
☆ টিনসেল ফ্ল্যাজেলা ( Tinsel Flagella) :- এই ধরনের ফ্লাজেলার গায়ে অসংখ্য চুলের ন্যায় তন্তু থাকে । যেমন - Phytophthora
● Aplanospore(অচল রেনু) : ফ্লাজেলা বিহীন নিশ্চল রেনুকে অচল রেণু বলে।
■Sporangiospore( রেনুস্থলীরেনু) : অনুকূল পরিবেশে রেণুস্থলী(sporangium) এর মধ্যে অন্তর্জনিষ্নু ভাবে ( endogenously) অসংখ্য এককোষী নিশ্চল সৃষ্টি হয়। রেণুস্থলী বিদারিত হলে রেনু বাইরে নির্গত হয় এবং অঙ্কুরিত হয়ে অপত্য ছত্রাক উৎপন্ন করে।
উদাহরণ- Rhizopus, Mucor
■ Zygospore(জাইগোস্পোর) : অ্যাইসোগ্যামীতে যখন সম আকৃতি সম্পন্ন পুং গ্যামেট ও স্ত্রী গ্যামেটদ্বয়ের মিলনের ফলে জাইগোট গঠিত হয়, সেই জাইগোটকে জাইগোস্পোর বলে।
■ Oospore(ঊস্পোর) : হেটারোগ্যামীতে যখন বিষম আকৃতির পুং গ্যামেট ও স্ত্রী গ্যামেটের মিলনে যে জাইগোট উৎপন্ন হয় তাকে ঊস্পোর বলে
1 Comments
Nice
ReplyDelete